Friday,September 26 , 2025

super_admin

দারুচিনি গাছের চারা

(হাইব্রীড জাতের, প্রতিটি চারার উচ্চতা ৩-৪-৫ ফিট, বীজ থেকে উৎপাদিত)   দারুচিনি বলতে আমরা বুঝি এটি একটি মসলা-জাতীয় পণ্য। দারুচিনির সব অঙ্গ, যেমন পাতা, বাকল, কুঁড়ি, ফুল-ফল ও শেকড় কোনো না কোনো কাজে লাগে। এ গাছের বাকল মসলা হিসেবে পরিচিত। পাতার তেল সুগন্ধি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের খাবারে মসলা …

Read More »

তেজপাতা গাছের চারা

(প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ২-৩ ফিট, জয়েন্ট কলম থেকে উৎপাদিত)      এটি একটি তেজপাতা গাছের চারা। আমাদের দেশে তেজপাতা মসলা হিসাবে খুবই গুরুত্বপূর্ন। এর তৈল সুগন্ধিযুক্ত। বাংলাদেশে উৎপাদিত তেজপাতার বেশির ভাগই মশলা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও তেজপাতা সুগন্ধি তৈরিতে এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ প্রস্তুতিতে বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের …

Read More »

রেড লেডি হাইব্রিড পেঁপে গাছের চারা

(প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ১-২ ফিট, হাইব্রিড জাতের, বীজ থেকে উৎপাদিত)   পরিচিতিঃ রেড লেডি জাতটি তাইওয়ানের উচ্চ ফলনশীল বামন প্রজাতির পেঁপের জাত। এই জাতের পেঁপে  বাংলাদেরশের আবহওয়াতেও চাষ উপযোগী। বাংলাদেশের অনেক স্থানেই বাণিজ্যিকভাবে এখন এর চাষ করা হচ্ছে। বিশেষ করে পাহাড়ি অঞ্চলে এই জাতের পেঁপের ফলন খুবই ভালো হচ্ছে …

Read More »

আমলকি গাছের চারা

(প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ৪-৫ ফিট, দেশী জাতের, বীজ থেকে উৎপাদিত)   পরিচিতিঃ বাংলা নামঃ আমলকি ইংরেজি নামঃ Indian Gooseberry বৈজ্ঞানিক নামঃ Emblica officinalis Gaertn. পরিবারঃ Euphorbiaceae.   বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলংকা, মিয়ানমার, মালয়েশিয়া ও চীনে আমলকির বিস্তৃতি রয়েছে। বাংলাদেশের গ্রাম-গঞ্জের প্রায় সব এলাকাতেই আমলকীর গাছ দেখা যায়। এ ছাড়া ঢাকা-টাঙ্গাইল …

Read More »

পাতা বাহার : পান পরাগ/পান বাহার/পাতা বাহার গাছের চারা

পাতা বাহারের বৈশিষ্ট্য সমূহঃ  ১। পাতা বাহার/পান পরাগ /পান বাহার গাছের রয়েছে অসাধারণ ওষুধি গুণ। ২। এই গাছের পাতা গাঢ় সবুজ এবং প্রাণবন্ত। অনেকটা জলপাই গাছের পাতার মত। ৩। পানের বিকল্প হতে পারে এটি। পানের সাথে সুপারি, চুন, জর্দা এগুলো  ক্ষতিকর, বর্জন দরকার। ৪। এই গাছ মাঝারি আকারের বৃক্ষ জাতীয় …

Read More »

বেলজিয়াম কাঠ গাছ :বেলজিয়াম জাতের কাঠ গাছের চারা

(প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ২-৩ ফিট, বীজ থেকে উৎপাদিত)   বেলজিয়াম কাঠ গাছ মূলত বেলজিয়াম থেকে আগত একটি জাতের কাঠ, যা বিভিন্ন ধরনের কাঠের উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। যদিও বাংলাদেশে এটি একটি বহিরাগত জাত হিসেবে পরিচিত, বেলজিয়াম কাঠ তার কঠিন ও মজবুত কাঠের গুণাবলী জন্য বেশ জনপ্রিয়। বেলজিয়াম কাঠ সাধারণত আসবাবপত্র, …

Read More »

আফ্রিকান মেহগনি (লম্বু জাতীয়) গাছের চারা

(প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ২-৩ ফিট, বীজ থেকে উৎপাদিত)     এটি একটি আফ্রিকান মেহগনি (লম্বু জাতীয়) গাছের চারা। মানুষ জনের কাছে এই গাছটি লম্বু গাছ নামেই বেশী পরিচিত। কারণ এই গাছ আকারে এবং উচ্চতায় অনেক বেশী লম্বা হয়। এই গাছের কাঠ অত্যন্ত সুন্দর এবং দামী হয়। সুন্দর এবং দামী …

Read More »

ইউক্যালিপটাস গাছের চারা

ইউক্যালিপটাস

(ইউক্যালিপটাস প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ৪-৫ ফিট, বীজ থেকে উৎপাদিত)    ইউক্যালিপটাস একটি ভাল কাঠ গাছের চারা।   এটি একটি বিদেশী জাতের কাঠ। কিন্তু বাংলাদেশের কোথাও কোথাও এটি বানিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। এই গাছের কাঠ বিক্রয় করে বানিজ্যিকভাবে লাভবান হওয়া যায়। ইউক্যালিপটাস এটি দ্রুত বর্ধনশীল একটি কাঠ গাছ এবং খুব …

Read More »

মেহগনি গাছের চারা

মেহগনি গাছের চারা

মেহগনি গাছের চারা, প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ৪-৫ ফিট, বীজ থেকে উৎপাদিত   মেহগনি একটি কাঠ বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ বিশেষ। গাছ লাগিয়ে দ্রুততম সময়ে আর্থিকভাবে লাভবান হতে চাইলে মেহগনি গাছের চারা লাগানো হতে পারে একটি দারুন উদ্যোগ। মেহগনি বাংলাদেশের নিজস্ব গাছ না হলেও আর্থিক লাভের কারণে বর্তমানে ব্যাপকভাবে এ গাছের …

Read More »

থাই থ্রি পেয়ারা গাছের চারা

থাই থ্রি পেয়ারা গাছের চারা

(প্রতিটি চারার গড় উচ্চতা ২-৩ ফিট, থাই জাতের, কলম থেকে উৎপাদিত)  বৈশিষ্ট্য সমুহঃ    ১। থাই থ্রি পেয়ারা একটি বিদেশী জাতের সু-স্বাদু পেয়ারা। ২। আকারে বড় ও সু-স্বাদু থাই থ্রি পেয়ারার ফলন হয় সারা বছর জুড়েই। ৩। থাই থ্রি পেয়ারা চাষে খরচ কম লাভ বেশী। সুতরাং, বাণিজ্যিক ভাবে থাই থ্রি পেয়ারা চাষ এখন বেশ জনপ্রিয়। ৪। চারা রোপণ করার ঠিক এক বছরের মধ্যেই গাছে পেয়ারা ধরে। ফলন হয় বেশী।থাই থ্রি পেয়ারা গাছের চারা ৫। এক একটি থাই পেয়ারার গড় ওজন প্রায় আধা কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। ৬। বছরান্তে প্রায় সব গাছেই পেয়ারা ধরে। প্রাথমিক ভাবে একেকটি গাছে প্রায় ১০-২০ কেজি পেয়ারা উৎপাদন হয়। ৭। রোদে ঝলসে যাওয়া ও পোকার আক্রমণ ঠেকাতে এবং গুণগত মান ধরে রাখতে ব্যাগিং পদ্ধতি ব্যবহার করতে হয়। ৮। পেয়ারা বিক্রির পাশাপাশি কলম চারা বিক্রি করেও বাড়তি আয় করা যায়। ৯। মৌসুমে প্রতি মণ পেয়ারা এক হাজার থেকে দেড় হাজার টাকা এবং অন্য সময়ে দুই থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত বিক্রি করা যায়। ১০। থাই থ্রি পেয়ারা চাষের ক্ষেত্রে বাগানে স্বাস্থ্য সম্মত বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে বিষমুক্ত উপায়ে এই ফল ব্যাপক ভাবে উৎপাদন করা যায়। ১১। পুষ্টি ও ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণে থাই থ্রি পেয়ারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বিধায়, বাজারে এই ফলের দাম ও চাহিদা সব সময়েই বিদ্যমান।   থাই থ্রি পেয়ারা গাছের চারা:   একটি বিশেষ ধরণের থাই থ্রি পেয়ারা গাছের চারা যা আমরা সাধারণত ট্রপিকাল বা সাব-ট্রপিকাল …

Read More »
Translate »